বাংলাদেশ দলকে ৫ উইকেটে হারায় জিম্বাবুয়ে দল

বাংলাদেশ দলকে ৫ উকেট হারিয়ে প্রথম ওয়ানডে জয়লাভ করে জিম্বাবুয়ে  ৪৮.২ ওভার খেলে জিম্বাবুয়ে দল ৫ উইকেটে হারিয়ে ৩০৭ তোলে নেই বাংলাদেশ দল ৫০ ওভার খেলে ৩০৩ রান সংগ্রহ করে এবং জিম্বাবুয়ে দল তারা জয়লাভ করতে হলে ৫০ ওভারে ৩০৪ রান নিতে হবে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ দলের খারাপ সময় যাচ্ছে কিছুদিন আগে ওয়েস্টইন্ডিজ দলের সাথে হেরে যায় সেই সাথে তারা অর্থাৎ বাংলাদেশ দলের ফর্ম আনতে অনেক চেষ্টা করে যাচ্ছে কিন্তু কিছুতেই তাদের সেই আগের ফর্ম আনতে পারছে না এর কারণ হতে পারে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল।


 

বাংলাদেশ ৫০ ওভার ব্যাটিং করে ২ উইকেট হারিয়ে ৩০৩ রান সংগ্রহ করে তাদের বিপক্ষ দল জিম্বাবুয়েকে জয়লাভ করতে হলে ৫০ ওভারে ৩০৪ রান সংগ্রহ করতে হবে সেই লক্ষ্য নিয়ে জিম্বাবুয়ে দল এই টার্গেটে রান সংগ্রহ করতে মাঠে ব্যাটিং করতে প্রবেশ করে কিন্তু শুরুতেই জিম্বাবুয়ে দল ২ উইকেট হারায় তখন বাংলাদেশ দল নিশ্চিন্তে বোলিং করছে তারা হয়ত ভাবছে জিম্বাবুয়ে দল ৩০৩ রান কোনো সময় এতো রান তারা নিতে পারবে না। 



কিন্তু যখন জিম্বাবুয়ে দল ৩ উইকেট হারিয়ে যায় তখন জিম্বাবুয়ের দলের সিকান্দার রাজা আর ইন্নোসেন্ট কাইয়া দলের হাল ধরেন সিকান্দার রাজার ব্যাট থেকে রান আসে ১৩৫ রান এবং ইন্নোসেন্ট কাইয়া ব্যাট থেকে রান আসে ১১০ রান। জিম্বাবুয়ে দল ৪৮.২ ওভার ব্যাটিং করে ৫ উইকেট হারিয়ে ৩০৭ রান করতে সক্ষম হয় এবং বাংলাদেশ দলকে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে হারিয়ে জিম্বাবুয়ে দল জয়লাভ করে।



বাংলাদেশ দল প্রথম ওয়ানডে খেলতে প্রতিপক্ষ দল জিম্বাবুয়ের সাথে ব্যাটিং করতে মাঠে প্রবেশ করে বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল এবং আরেক অভিজ্ঞ খেলোয়াড় লিটন কুমার দাস দুজনেই ভালো ইনিংস খেলেছেন লিটন কুমার দাস ৮১ রান করে ইনজুরি হয়ে মাঠ থেকে বিদায় নিতে হয় ।




এবং বাংলাদেশ দলের ওয়ানডে অধিনায়ক তামিম ইকবাল ৬২ রান করে আউট হয়ে যান দলের বাহিরে থেকে অনেক বছর পর এনামুল হক বিজয় জিম্বাবুয়ের সাথে প্রথম ওয়ানডে ম্যাচে খেলতে নেমে দুর্দান্ত একটা ৭৩ রানের ইনিংস খেলে ভিক্টর ক্যাউচি বলে এনামুল হক বিজয় আউট হয়ে যান তার সাথে জুটি বাঁধেন অভিজ্ঞ সিনিয়র ক্রিকেটার সাবেক উইকেটরক্ষক মুশফিকুর রহিম ৫১ রানের জোড়ালো ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন এই অভিজ্ঞ সিনিয়র ক্রিকেটার।



বাংলাদেশ বিসিবি কর্মকর্তারা বর্তমান সময়ে যে নির্দেশ করেন আসলে এটা তাদের করা উচিত নয় কারণ তামিম সাকিব মাশরাফি মুশফিক মাহমুদুল্লাহ এদের বিনিময়ে আজ ক্রিকেট সারা বিশ্বে পরিচিতি লাভ করে আছে। সারা পৃথিবীর মানুষ বাংলাদেশকে চিনে এই ক্রিকেট খেলা দিয়ে আমাদের ক্রিকেট বোর্ডকে উচিত তাদেরকে প্রাপ্য সম্মান দেওয়া তাদের বিনিময়ে বাংলাদেশ সুনাম অর্জন বয়ে আছে যে কোনো প্রান্তে যে কোনো পৃথিবীর দেশে বেড়াতে গেলে বাংলাদেশ কে চিনে থাকে আমাদের বর্তমান সময়ে বিসিবির প্রেসিডেন্ট নাজমুল হাসান পাপন এর দায়িত্ব বলেন সিনিয়র ক্রিকেটারদের এতে বোঝা যাচ্ছে তিনি ইগনোর করছেন।



বাংলাদেশ ক্রিকেট দল যখন জিম্বাবুয়ে টি টোয়েন্টি সিরিজের জন্য অধিনায়ক ঘোষণা করা হয় তখন সাবেক টি টোয়েন্টি অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে সরিয়ে জুনিয়র খেলোয়াড় নুরুল হাসান সোহানকে টি টোয়েন্টি অধিনায়ক হিসেবে ঘোষণা করা হয়। তাছাড়া মাহমুদুল্লাহ মুশফিক সাকিব তাদের মতো অভিজ্ঞ সিনিয়র খেলোয়াড়দের টি টোয়েন্টি সিরিজে দলের সাথে স্কোয়াডে রাখা হয় নি তাতে আমাদের কিছুটা এই ধরণের অবহেলা করা হচ্ছে। 




সিনিয়র খেলোয়াড়দের প্রতি আসলে তামিম মুশফিক সাকিব মাহমুদুল্লাহ মাশরাফি তারা একসাথে সবাই অনেক বছর দলকে সার্ভিস দিয়ে যাচ্ছেন যার বিনিময়ে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের কাছ থেকে বাংলাদেশের মানুষ অনেক কিছু পেয়েছে। দেশের উন্নতির একটাই অংশ ধরা যায় তারা দিয়ে গেছে মাশরাফি বাংলাদেশ ক্রিকেট দল থেকে অবসর নিয়েছে কারণ দেশে এখনো অনেক তরুণ ভালো মানের খেলোয়াড় আছে তাদের সুযোগ করে দিতে মাশরাফি নিজে থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল থেকে টেস্ট বলেন ওয়ানডে বলেন টি টোয়েন্টি বলেন সব খেলা থেকে নিজেকে সরিয়ে নিয়ে গেছেন।

Post a Comment

0 Comments