বাংলাদেশকে দ্বিতীয় টি টুয়েন্টিতে হারায় ওয়েস্টইন্ডিজ।

বাংলাদেশ ওয়েস্টইন্ডিজ টি টুয়েন্টি ম্যাচ খেলায় তারা বিভিন্ন ধরণের কাজে ব্যবহত সকল কিছু করার পর ও তারা এখন ও খেলোয়াড়দের সাথে চলাফেরা বা এইসব খেলা যদি তারা টি টুয়েন্টিতে খেলে তাহলে তাদের ভবিষৎ অন্ধকার হয়ে যাবে। উইন্ডসর পার্ক স্পোর্টস স্টেডিয়ামে হাজার হাজার ডোমিনিকান দর্শকের সামনে খেলা দ্বিতীয় টি টোয়েন্টি ম্যাচে বাংলাদেশকে ৩৫ রানে পরাজিত করা ওয়েস্ট ইন্ডিজের জন্য এটি একটি দুর্দান্ত দিন ছিল।




আমাদের দেশে খেলোয়াড়দের অনেক কিছু শেখার আছে তারা আরো খেলার খুঁটি নাটি সকল কাজ তারা খেলা কোনো ইচ্ছা নেই আসলে আমাদের যাদের একান্ত এই সব খেলার মধ্যে অনেক কিছু শেষ করতে হবে। টস জিতে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে উইন্ডিজ ৫ উইকেটে  ১৯৩ রান করে। রোভম্যান পাওয়েল ২৮ বলে ৬ ছক্কা ও ৪ চারের সাহায্যে অপরাজিত ৬১ রান করেন এবং ব্রেন্ডন কিং ৫৭ ও অধিনায়ক নিকোলাস পুরান ৩৫ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে শরিফুল ইসলাম ৩১ রানে ২ উইকেট নেন।




বাংলাদেশ ওয়েস্টইন্ডিজ খেলার বা তারা হার্ট হিটার পারফরম্যান্স অনেক বেশি ছিল তারা যেকোনো দেশে খেলার জন্য তাদেরকে আগমন করা হয়। জয়ের জন্য ১৯৪ রানের সন্ধানে বাংলাদেশ নিয়মিত উইকেট হারিয়ে তাদের ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৫৮ ছুঁয়েছে।



দেশের যেকোনো বিনিময়ে আমাদের কাছের এক খেলোয়াড় বা দেশের অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান ওয়েস্টইন্ডিজ ম্যাচে তারা টি টুয়েন্টি ক্যারিয়ারে ২০০০ রান করার গৌরব অর্জন করেন। সাকিব আল হাসান অপরাজিত ৬৮ ও আফিফ হোসেন ৩৪ রান করেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে বোলিংয়ে রোমারিও শেফার্ড ২৮ রানে ২ ও ওবেদ ম্যাককয় ৩৭ রানে ২ উইকেট নেন।



ম্যাচ-পরবর্তী তার সাক্ষাত্কারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক নিকোলাস পুরান ডমিনিকান দর্শকদের ক্যারিবিয়ান ওয়েস্ট ইন্ডিজের সেরা সমর্থক হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং তারা দলকে যে অভূতপূর্ব সমর্থন দিয়েছেন তার জন্য তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন।



পাশাপাশি তার ২০০ উইকেট তার রেকর্ড এর মাজে যোগ হয় আসলে আমাদের একটা দোল ছিল বা একজন ভালো খেলোয়াড় ছিল। উভয় দলই সোমবার তৃতীয় ও শেষ টি টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে গায়ানায় যাবে। প্রথমটি বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়েছিল। সিরিজে ১ ০ তে এগিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ।




দেশের খেলোয়াড়দের আমরা গুরুত্ব দেব তাদের কাজকর্মের মধ্যে বিভিন্ন রকমের প্রতিভা রয়েছে সেই গুলো ধারা আমাদের সারা বিশ্বের মানুষ এক নাম বাংলাদেশকে চিনে। তিনি ১৭.৪৫ গড়ে এবং ৬.০৭ ইকোনমি রেটে ৩৫ উইকেট নিয়েছেন। সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়া নিউজিল্যান্ড পাকিস্তান এবং আফগানিস্তানের বিপক্ষে ঘরের মাঠে নাসুম তার গতি কার্যকরভাবে পরিবর্তন করার জন্য পরিচিত। তিনি এখন আপাতদৃষ্টিতে কম অভিজ্ঞতার সাথে একটি লাইন আপে ব্যাটিং শুরু করবেন তাই মায়ারদের অবশ্যই তার ভূমিকা পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে। বাংলাদেশের উপর তার কাঠ আছে যে তার জন্য জিনিস সহজ করতে পারে।



যে কোনো পরিস্তিতি মোকাবেলা করার জন্য আমাদের সাহস রয়েছে আমাদের এমন ভাবে শক্তিশালী হতে হবে আমরা সামনে আরো ভালো খেলা দেখাব। উইন্ডসর পার্ক যদি স্পিনারদের সাহায্য করে তাহলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সাকিব নাসুম মেহেদী হাসান ও মেহেদি হাসান মিরাজের ওপর আস্থা রাখবে বাংলাদেশ। টেস্ট সিরিজে তার প্লেয়ার অফ দ্য সিরিজ পারফরম্যান্সের পর সবার চোখ থাকবে কাইল মায়ার্সের দিকে। ২৯ বছর বয়সী তার দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি করেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজ সেন্ট লুসিয়ার একটি আঁটসাঁট জায়গা থেকে বের করতে সাহায্য করেছেন এবং বল হাতেও অবদান রাখতে পারেন।

Post a Comment

0 Comments