ঢাকা বিশবিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মহিউদ্দিন রনি বলেন আমার সমস্যা সমাধান না করে কোথাও যাবো না আমি সবাইকে বলে দিয়েছি কোথাও যাবো না যদি আপনারা সহযোগিতা করতে পারেন তাহলে আসেন আর যদি না পারেন আমাকে বাঁধা দিয়েন না। আমি একই চেষ্টা করে যাবো যদি মারা যাই এখানে মারা যাবো আমি যদি আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে তারা সঠিক কোনো বিচার না নেয় তাহলে চূড়ান্ত পর্যায়ে যেতে হলে আমি যাবো আমি আমার কেমেরা বিক্রি করে দিয়েছি আমি কোনো মানুষের কাছ থেকে টাকা নেই নাই। 



শিক্ষার্থী আসে এখানে না খেয়ে থাকে দাঁড়াইয়া থাকে চেষ্টা করছে আল্লাহ মুখ তোলে থাকাবে না আমার মালিক আছে ভাই আমি কেমেরা বিক্রি করেছি আমার যদি প্রয়োজন হয় তাহলে আমার গিটার আমার ডেস্কটপ সব বিক্রি করে দিয়েছি। আমি ওদের বিরুদ্ধে লড়াই করব কারো কাছ থেকে আমি টাকা নিতে চাই না আমি বিতর্কিত হতে চাই না চেষ্টা করে যাবো শেষ চেষ্টা আমি করে যাবো।  তবে হে আমাকে আর একবার কেউ বলবেন না এ দেশ থেকে চলে যেতে এম প্রেটোল দিয়ে গায়ে আগুন ধরিয়ে দিবো।





আপনি একাই আসছেন আপনি ভয় পাচ্ছেন না ভয় তারা পায় যাদের অনেক কিছু আছে আর যাদের কোনো কিছু নেই তারা কখনো ভয় পায় না তারা একই অন্যায়ের বিরুদ্ধে লড়াই করে যায়। আমার ত কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই আমি অনেক কিছু হারিয়ে ফেলেছি অনেক আগে এখন আর আমি কোনো কিছু ভয় করি না। 




অনেক সাংবাদিক থাকে প্রশ্ন করে যে আপনার প্রধান সমস্যা কি সে বলে হটাৎ কেনো রেলওয়ে সাথে একাই যুদ্ধ করছেন গত ১৩ জুন আমি রাজশাহী পরিবারকে পাঠানোর উদ্দশ্য আমি ৪টা সিট বেকিং দেয় অনলাইনের মাধ্যমে অনলাইনে পেমেন্ট করতে যাই। বিকাশে আমার নাম্বারটা দেই দেয়ার পর হচ্ছে ভেরিয়াকেশন কোড আসে আসার পরে আমি দেখতে পাই যে দেয়ার সাথে সাথে আমার বিকাশ থেকে সম্পূর্ণ টাকা কেটে নেওয়া হয়। 



আমি অবাক হয়ে যাই কি ব্যাপার পিন কোড দেয়াই ছাড়াই আমার বিকাশের টাকা কেটে নিলো অবাক হওয়ার বিষয় না আমার কোনো ডকুমেন্ট নাই তারপর আমি বিকাশের কল সিন্টারে কল দিলাম তাদেরকে আমি বললাম আমার টাকা কোন কারণে কেটে নেওয়া হয়েছে আমি জানতে চাই। আপনার টাকা হয়ত দুই তিন ঘন্টার মধ্যে পেয়ে যেতে পারেন আর যদি না পান তাহলে জেএ আপনি যে জায়গাতে বিকাশের মাধমে অনলাইনের পেমেন্ট করেছেন সেই জায়গার সার্ভারে গিয়ে আপনি যোগাযোগ করতে পারেন তাদের কথা কথা বললে বিষয়টা সমাধান করতে পারেন।


হাজার হাজার টাকা এই কয়েকদিনের মধ্যে তারা লুটপাত করে নিয়েছে তাদের সাথে ত আমি একাই পারব না। কারণে আমি ধাঁক্কা দিয়ে বিদায় করে দিচ্ছেন আমি সেই বিষয়টা জানতে চাই আপনাকে বলেছে এহান থেকে যেই ভাবে হোক এখন থেকে আপনাকে বিদায় করতে হবে এটা আমাদের দায়িত্ব। 



আমি এখান থেকে গেলাম না একটা ভিডিও পোস্ট ভাইরাল হয়ে গেলো তারপর এখানে যত পুলিশ বাহিনী ছিলো যত আনছার বাহিনী ছিলো সবাইকে আমরা গোলাপ ফুলের শুভেচ্ছা। আমি দেখি প্রায় ১০ দিন ধরে এখানে আছি যদি তারা এই সমস্যা সমাধান ২৪ ঘন্টার মধ্যে না করেন তাহলে আন্দোলের ডাক যে যার মতো করে করে আন্দোলন করেন প্রয়োজন হলে গোলাপ ফুল নিয়ে যান। 



এটা আসলে যুক্তিক যদি আপনারা এটা সবাইকে বলেন শেয়ার করেন ৬ দফার দাবি নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মহিউদ্দিন রনি বলেন সবাইকে আওয়াজ তোলতে বলেন যারা হচ্ছে পরবর্তী প্রজন্মের দুর্নীতি করতে ভয় পায় এই চিন্তা যেনো মাথায় না আসে তারা সবাই যেন ও সচেতন হয়ে যায়।