বিদ্যালয়ের ক্লাস রুটিন - ২০২২

বিদ্যালয়ের ক্লাস রুটিন আসলে আমাদের স্কুলে যেতাম যখন আমার লেখাপড়া করি তখন আমাদের রুটিন তো খুবই দরকার আমাদের যখন ক্লাসে আমাদের শিক্ষক। বিদ্যালয়ের শিক্ষক অষ্টম শ্রেণির জন্য বিভিন্ন বিভিন্ন ধরনের এসাইনমেন্ট তৈরি করে বিভিন্ন ধরনের তৈরি করা আমাদের জন্য খুবই উপযোগী। বিদ্যালয় যখন আমরা ক্লাসে পড়েন না ক্লাস যখন শনিবার দেখি তখন আমাদের প্রতি মনোযোগী ঘরের।  



একটা বিষয় নিয়ে কথা বলেন এবং আমাদের জন্য খুবই উপকারী হয়ে যায় আমরা যখন একটা বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করি তখন আমাদের জ্ঞান বাড়ে ওজন বাড়ে এবং বিভিন্ন ধরনের। বিদ্যালয় প্রতিটি ক্লাসের যখন শিক্ষক আমাদের জন্য একটা রুটিন তৈরি করেন তখন আমরা একটা ছোট্ট বাড়িতে বসে যখন চলে যাব তখন আমাদের জন্য মূল্যবান সময় হয়ে উঠে।  আমাদের এসব দিন সময় দিলাম আর একজন ক্লাস রুটিন যশোর নিয়মিত লেখাপড়া করব তখন আমাদের অটোমেটিকভাবে জ্ঞানের দ্বারা পরিবর্তন হয়। আমাদের যাওয়া এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করি তখন আমার কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করব কোন বিষয় নিয়ে লেখাপড়া করবে এসব নিয়ে চিন্তা ভাবনা করে আসলাম। 




দশম শ্রেণীর ঝগড়াটে এসাইনমেন্ট তৈরি করা হয় তখন অনেক ক্লান্ত অনেক পরিশ্রম করেছেন শিক্ষক আমাদের জন্য এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা ধারা করে এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা ধারা করে অনেক ক্লান্ত পরিশ্রম নিয়ে এসব বিষয় নিয়ে চিন্তা করে আমাদের জন্য কাজ করেন। এসাইনমেন্ট তৈরি করতে হলে অনেক ক্লান্ত পরিষদ কোন বিষয় নিয়ে করবে কোন কোন কোম্পানি করবে এসব নিয়েছে শিক্ষক আমাদের জন্য পরিশ্রম করে আমাদের ভালো একটা সময় তৈরি করেছেন। এবং আমার দশম শ্রেণীর মাথায় অষ্টম শ্রেণী শিক্ষক পদে শিক্ষক ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য অনেক পরিশ্রম করেছেন তৈরি করেন এবং আসামি তৈরি করে এটা রুটিন তৈরি করেছেন ছাত্র-ছাত্রীর জন্য তারা। আসলে আমাদের উচিত আমরা যেন ছাত্র-ছাত্রী আছে তারা নিয়মিত লেখাপড়া করা উচিত বিভিন্ন বিভিন্ন পাঠদান করা উচিত এসাইনমেন্ট তৈরি করে আমার আমি লেখাপড়া করা উচিত। দশম শ্রেণী এসাইমেন্ট যখন আমরা নিয়মিত লেখাপড়া করব আমি লেখাপড়া মাধ্যমে খাবার টেবিলে বসে আমার অনেক বিষয় নিয়ে চিন্তা ধারা কলকাতা অটোমেটিক হবে আমাদের। 



শুধুমাত্র দশম শ্রেণীর জন্য সপ্তাহে ৪টা ক্লাস নেওয়া হয়।  দশম শ্রেণীতে সপ্তাহের তিনটি ক্লাস নেওয়া হবে, নবমস্থানে রয়েছে তারা সপ্তাহে দুই থেকে তিনটা ক্লাস নেওয়া হবে ষষ্ঠ সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সপ্তাহে একটা থেকে দুইটা নেওয়া হবে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করে আমার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা উপযোগী। শিক্ষার প্রতিষ্ঠান ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন ক্লাসে গিয়ে লেখাপড়া না করে একসময় অনেক কিছু ভেবে নিয়ে তারা লেখাপড়া পরীক্ষা হলে অনেক খারাপ রেজাল্ট করে তাই আমরা যখন। আমারে বিদ্যালয় মান বাড়ানোর জন্য বর্জ্য কোন বিদ্যালয় মান বাড়ানোর জন্য আমাদের বিষয়টি অত্যন্ত আমার মন দিয়ে করব এই শিক্ষককে দায়িত্ব হলো যে যে এসএমএস গুলো আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের থাকেন। আমরা সেগুলো মন দিয়ে লেখাপড়া করার জন্য কাজ করব এবং পরিচর্যা করার চেষ্টা করব আসলে আমাদের আমার দায়িত্বের মধ্যে পড়ে এসব এসএমএস গুলো আমাকে খুবই জরুরী। 

Post a Comment

0 Comments